×
ব্রেকিং নিউজ :
সাফ শিরোপা জয়ী বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠ্যক্রমে ‘জুলাই অভ্যুত্থান ২০২৪’ অন্তর্ভুক্ত করা হবে বিএনপি’র লিয়াজোঁ কমিটি ও গণঅধিকার পরিষদের মতবিনিময় ছাত্রদল ইতিবাচক রাজনীতিতে বিশ্বাসী : নাসির উদ্দিন নাসির রাঙ্গামাটিতে পর্যটক ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করেছে প্রশাসন প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জাতিসংঘ মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ শহিদ সাংবাদিকদের পরিবার ও আহতদের পাশে থাকবে বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্ট : নাহিদ ইসলাম যত দ্রুত সম্ভব গ্রহণযোগ্য একটি নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন : মির্জা ফখরুল দোষী সাব্যস্ত হওয়ার পর হাসিনার প্রত্যর্পণ প্রক্রিয়া শুরু হবে : প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং সংস্কার হতে হবে টেকসই, যেন আপত্তিকর চর্চার পুনরাবৃত্তি না হয় : ফলকার
  • প্রকাশিত : ২০১৭-০৫-১৫
  • ৬২৪ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
স্বর্ণ ও ডায়মন্ড আটকের ঘটনায় আপন জুয়েলার্সের মালিককে গোয়েন্দা কার্যালয়ে তলব করা হয়েছে
নিজস্ব প্রতিনিধি:- স্বর্ণ ও ডায়মন্ড আটকের ঘটনায় আপন জুয়েলার্সের মালিক এবং অবৈধ মদ রাখার দায়ে হোটেল দ্য রেইন ট্রির মালিককে শুল্ক গোয়েন্দা কার্যালয়ে তলব করা হয়েছে। আগামী বুধবার বেলা ১১টায় শুল্ক গোয়েন্দার রাজধানীর কাকরাইলের সদর দফতরে কাগজপত্রসহ তাদের হাজির হতে বলা হয়েছে। সোমবার শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদফতরের মহাপরিচালক ড. মইনুল খান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। রবিবার শুল্ক গোয়েন্দাদের একটি দল আপন জুয়েলার্সের গুলশান, উত্তরা, সীমান্ত স্কয়ার ও মৌচাক শাখায় অভিযান চালিয়ে ২৮৬ কেজি স্বর্ণ ও ৬১ গ্রাম ডায়মন্ড ব্যাখ্যাহীনভাবে মজুদ রাখার দায়ে সাময়িক জব্দ করে। এগুলো আইন অনুসারে সিলগালা করে তাদের হেফাজতে দেয়া হয়। এ বিষয়েই প্রতিষ্ঠানটির মালিককে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে বলে জানা গেছে। অন্যদিকে, ওই দিনই দ্য রেইন ট্রি হোটেলে অভিযান চালিয়ে ১০ বোতল বিদেশি মদ উদ্ধার করে শুল্ক গোয়েন্দার দল। এসময় হোটেল কর্তৃপক্ষ বারের লাইসেন্স দেখাতে পারেননি। এ বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে রেইন ট্রি মালিককে। উল্লেখ্য, গত ২৮ মার্চ দ্য রেইন ট্রি হোটেলে জন্মদিনের পার্টিতে আমন্ত্রণ করে দুই বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীকে ধর্ষণ করেন আপন জুয়েলার্সের মালিকের ছেলে সাফাত ও তার বন্ধুরা। গত শনিবার রাতে ভুক্তভোগীদের একজন বনানী থানায় আসামিদের বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা করেন। সাফাত ছাড়াও ওই মামলার অন্য আসামিরা হলেন- নাঈম আশরাফ (৩০), সাদমান সাকিফ (২৭), সাফাতের গাড়িচালক বিল্লাল (২৬) ও অজ্ঞাতনামা দেহরক্ষী। এ ঘটনায় দেশব্যাপী ব্যাপক আলোড়ন তৈরি হয়। বিভিন্ন মহল থেকে আপন জুয়েলার্স বর্জনের দাবি ওঠে। সেই সঙ্গে উঠে আসে আপন জুয়েলার্সের মালিক দিলদার হোসেনের ব্যাংক হিসাবে গরমিলের বিষয়টি। এতে শুল্ক গোয়েন্দার পক্ষ থেকে অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat