পবিত্র আশুরা উপলক্ষে রাষ্ট্রপতির বাণী
রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ পবিত্র আশুরা উপলক্ষে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন : “পবিত্র আশুরা উপলক্ষে আমি কারবালা প্রান্তরে শাহাদতবরণকারী সকল শহীদরে প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করছি। পবিত্র আশুরা সমগ্র মুসলিম উম্মাহর জন্য এক তাৎর্পযময় ও শোকের দিন। সত্য ও ন্যায় প্রতিষ্ঠা করতে গিয়ে হিজরি ৬১ সনের ১০ মহর্রম হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর প্রাণপ্রিয় দৌহিত্র হযরত ইমাম হোসেন (রাঃ), তাঁর পরিবাররে সম্মানিত সদস্য ও ঘনিষ্ঠ সহচরবৃন্দ বিশ্বাসঘাতক ইয়াজিদের সৈন্যদের হাতে কারবালায় শহীদ হন। ইসলামের সুমহান আর্দশ ও ত্যাগের মহিমাকে সমুন্নত রাখার জন্য তাঁদের এই আত্মত্যাগ ইতিহাসে সমুজ্জ্বল হয়ে আছে। কারবালার শোকাবহ ঘটনা আমাদেরকে অন্যায় ও অত্যাচাররে বিরুদ্ধে সোচ্চার হতে উদ্বুদ্ধ করে, সত্য ও সুন্দরের পথে চলার প্রেরণা যোগায়। ইসলাম শান্তি ও সম্প্রীতির র্ধম। এখানে হানাহানি, হিংংসা, বিদ্বেশ বা বিভাদের কোন স্থান নেই। র্ধমীয় উগ্রবাদ, মৌলবাদ, জঙ্গিবাদসহ কুসংস্কারমুক্ত সমাজ প্রতিষ্ঠার পাশাপাশি সমাজে সত্য ও সুন্দরের আলো ছড়িয়ে দিতে পবত্রি আশুরার মহান শিক্ষা সকলের প্রেরণার উৎস হোক-এ প্রত্যাশা করি। মহান আল্লাহ আমাদের সহায় হোন।
খোদা হাফেজ, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
পবিত্র আশুরা উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীর বাণী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পবিত্র আশুরা উপলক্ষে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন : “পবিত্র আশুরা একটি তাৎর্পযর্পূণ দিন। এ দিনটি বিশ্বের মুসলমানদের কাছে অত্যন্ত পবিত্র। হিজরি ৬১ সালে ১০ মহর্রম মহানবী হযরত মুহম্মদ (সঃ) এর প্রিয় দৌহিত্র হযরত ইমাম হোসেন (রাঃ) ও তাঁর পরিবাারর্বগ কারবালা প্রান্তরে শাহাদাতবরণ করেন। সত্য ও ন্যায় প্রতিষ্ঠায় তাঁদের এ আত্মত্যাগ মুসলিম উম্মাহর জন্য এক উজ্জ্বল ও অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত সৃষ্টি করছে।আমি আশা করি, জাতীয় জীবনে সত্য ও ন্যায় প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে পবিত্র আশুরা হতে আমরা সকলে শিক্ষ নেব।
জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক”