×
ব্রেকিং নিউজ :
হবিগঞ্জে প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব সংস্কার, গণহত্যার বিচার ও সুষ্ঠু নির্বাচনে তরুণ নেতৃত্ব অপরিহার্য : রাশেদ খাঁন ইলিশ সংরক্ষণে চাঁদপুরে কোস্ট গার্ডের জনসচেতনতামূলক কার্যক্রম বগুড়ায় প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব পটুয়াখালীতে এনসিপির কার্যালয় উদ্বোধন দুর্গা প্রতিমা বিসর্জন উৎসবে কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকের ঢল বঙ্গোপসাগর অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি রাত ৯টায় উপকূল অতিক্রম করতে পারে গবেষণালব্ধ বই যুগের আলোকবর্তিকা : ধর্ম উপদেষ্টা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব বিমানবন্দরে দুর্ব্যবহার এনসিপির নেতাকর্মীদের, সংবাদ সম্মেলন বর্জন সাংবাদিকদের
  • প্রকাশিত : ২০১৮-০৪-২৫
  • ১১৬৬ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিনিধি:-  বাংলাদেশের নাগরিক হিসেবে জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) হয়নি বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের। ছবিসহ ভোটার তালিকায়ও তার নাম নেই। বুধবার নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের পরিচালক জনসংযোগ কর্মকর্তা এস এম আসাদুজ্জামান বিষয়টি নিশ্চিত করেন। ২০০৭-০৮ সালে বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো ছবিসহ ভোটার তালিকা প্রণয়ন করা হয়। তিনি বলেন, যখন সেনা নিয়ন্ত্রিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার আমলে জাতীয় পরিচয়পত্র হয়, তখন তারেক রহমান এনআইডিতে তালিকাভুক্ত হননি। কারাবন্দি থাকার কারণে ছবিসহ ভোটার তালিকায়ও তার নাম উঠেনি। এরপর ২০০৮ সালের সেপ্টেম্বরে মুক্তি পাওয়ার পর লন্ডন চলে যান। কিন্তু ভোটার হননি। তবে বাংলাদেশি হিসেবে যে কোনো সময় ভোটার হওয়ার সুযোগ রয়েছে। এদিকে তারেক রহমান ভোটার না হলেও তার মা বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ২০০৮ সালের ২৯ নভেম্বর ক্যান্টনমেন্টের ঠিকানায় ভোটার হন। ২০০৮ সালে সপরিবারে লন্ডন যাওয়ার পর আর ফেরেননি তারেক। সেখানে থাকা অবস্থায় বাংলাদেশের আদালতে দুটি মামলায় তার কারাদণ্ডের রায় হয়। আবার তিনি বিএনপি জ্যেষ্ঠ ভাইস চেয়ারম্যানও হন। মা বন্দি হওয়ার পর এখন দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের দায়িত্বও পালন করছেন। এদিকে যুক্তরাজ্যের হোম অফিসের মাধ্যমে তারেক রহমানের পাসপোর্ট বাংলাদেশ হাই কমিশনে জমা দেয়ার একটি নথি দেখিয়ে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম বলেছেন, ‘তার হিসাবে, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান এখন আর বাংলাদেশের নাগরিক নন।’ পাসপোর্ট জমা দেয়ার প্রমাণ হিসেবে তারেকের মেয়াদোত্তীর্ণ পাসপোর্টের কপি এবং ব্রিটিশ হোম অফিসের একটি নথি দেখিয়ে শাহরিয়ার আলম বলেন, ‘তারেক ব্রিটিশ হোম অফিসের মাধ্যমে ২০১৪ সালের ২ জুন তার নিজের, স্ত্রীর এবং মেয়ের পাসপোর্ট লন্ডনে বাংলাদেশ হাই কমিশনে ফেরত পাঠান। তবে বিএনপি তা প্রত্যাখ্যান করে বলেছেন, তারেক রাজনৈতিক আশ্রয় লাভের জন্য তার পাসপোর্ট যুক্তরাজ্য সরকারকে জমা দিয়েছেন। তিনি বাংলাদেশের নাগরিকত্ব ছাড়েননি। তবে ভোটার হয়েছিলেন কি না এমন বিষয়ে বিএনপির পক্ষ থেকে এখনো কিছু জানানো হয়নি।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat