×
ব্রেকিং নিউজ :
এসটিপি ছাড়া নতুন বিল্ডিং করার অনুমোদন নয় : গণপূর্ত মন্ত্রী ঢাকা-ব্যাংকক রোহিঙ্গা ইস্যুতে একসঙ্গে কাজ করবে নারীর প্রতি বৈষম্য দূর করতে সরকার নিরন্তর কাজ করছে : মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী শেরেবাংলার অসীম মমত্ববোধ, কর্মপ্রচেষ্টা নতুন প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করবে : শেখ হাসিনা ঢাকা ও ব্যাংকক পাঁচটি দ্বিপাক্ষিক নথি স্বাক্ষর করেছে বিএনপি দিনের আলোতে রাতের অন্ধকার দেখে : ওবায়দুল কাদের দেশ ও জনগণের জন্য কাজ করতে আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের প্রতি প্রধানমন্ত্রী আহ্বান জলবায়ু অভিযোজনে সহায়তা দ্বিগুণের সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করতে হবে : পরিবেশমন্ত্রী সাবের চৌধুরী বাংলাদেশের চিকিৎসা খাতে থাই বিনিয়োগ চেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নাটোরে শিশু একাডেমির প্রশিক্ষণার্থীদের শিক্ষা সফর
  • প্রকাশিত : ১৯৭০-০১-০১
  • ১১৪৪ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক

সিটি করপোরেশনের নির্বাচন নিয়ে বরিশালে আওয়ামী লীগ-বিএনপির মধ্যে চলছে নানা সমীকরণ। বিগত দিনের ভোটের হিসাব কষে জয়ের ব্যাপারে আত্মবিশ্বাসী বিএনপি। যদিও ভোট সুষ্ঠু হবে কি না, সেটা নিয়েই তারা শঙ্কিত। আর সরকারের উন্নয়ন ও নতুন ভোটারদের সমর্থন—দুয়ে মিলে জয়ের ব্যাপারে প্রত্যয়ী আওয়ামী লীগ। তবে এখন পর্যন্ত ভোটাররা কেন যেন নিশ্চুপ, ভোট নিয়ে আগ্রহ-উদ্দীপনা কম।

বরিশাল সিটি নির্বাচনে ভোট গ্রহণ ৩০ জুলাই। নির্বাচনপ্রক্রিয়ার শুরু থেকেই আওয়ামী লীগ নেতারা বলে আসছেন, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও শান্তিপূর্ণ ভোট হবে। নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তারাও বরিশালে এসে এমন আশ্বাস দিয়েছেন।

শহরের একজন অবসরপ্রাপ্ত কলেজশিক্ষক বলেন, আওয়ামী লীগ-বিএনপি থেকে এবার প্রভাবশালী দুজন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। একদিকে সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহ, অন্যদিকে মজিবর রহমান সরোয়ার। সাদিক সাংসদ আবুল হাসানাত আবদুল্লাহর ছেলে। আর সরোয়ার আগে মেয়র ও সাংসদ ছিলেন। বরিশালের রাজনীতিতে তিনি বেশ প্রভাবশালী। তাই ভোটাররা কাকে বেছে নেবেন, সেই সিদ্ধান্তহীনতায় আছেন।

একজন আইনজীবী বলেন, বিগত কয়েকটি নির্বাচনের অভিজ্ঞতা থেকে সাধারণ মানুষের মধ্যে বড় ধরনের আস্থার সংকট তৈরি হয়েছে। ভোটাররা কোনোভাবেই সুষ্ঠু, স্বাভাবিক নির্বাচনের বিষয়ে আস্থা রাখতে পারছেন না। এ জন্য ভোট নিয়ে আগ্রহ কম। এখন ভোটারদের আস্থা ফিরিয়ে আনাই রাজনৈতিক দলগুলোর সামনে বড় চ্যালেঞ্জ।

খুলনা ও গাজীপুরের অভিজ্ঞতার পর বরিশালে বিএনপি কীভাবে পরিস্থিতি মোকাবিলা করবে, জানতে চাইলে নগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক জিয়াউদ্দীন সিকদার বলেন, ‘নির্বাচনের পর এই সরকারের মেয়াদ থাকবে দুই থেকে সোয়া দুই মাস। বড় কথা হলো, মানুষ সব বুঝে গেছে। তারপরও আমরা ভোটারদের সচেতন করছি তাঁরা যাতে ভোটকেন্দ্র যান। আর আমাদের নেতা-কর্মীরা জীবন বাজি রেখে কেন্দ্রে থাকবেন।’

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat