×
ব্রেকিং নিউজ :
চাঁদপুরের কচুয়া ও ফরিদগঞ্জ উপজেলায় ২৮ জনের মনোনয়নপত্র জমা কক্সবাজার সৈকতে সার্ফিং প্রশিক্ষণ শুরু তাসকিন-সাইফুদ্দিনের বোলিং নৈপুণ্যে ১২৪ রানে অলআউট জিম্বাবুয়ে সরকারকে চাপে ফেলতে গিয়ে বিএনপি নিজেরাই চাপে আছে:ওবায়দুল কাদের খাড়িয়া ভাষা সংরক্ষণে উদ্যোগ গ্রহণের আহবান জানিয়েছেন প্রধান বিচারপতি দেশের ২৫ জেলার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আগামীকাল বন্ধ জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টস জিতে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ জাতির পিতার সমাধিতে পানি সম্পাদ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিবের শ্রদ্ধা সন্ত্রাসবাদ মোকাবেলায় বাংলাদেশের সাফল্যের প্রশংসায় যুক্তরাষ্ট্রের ‘নেসা সেন্টার’ আওয়ামী লীগের মনোনয়ন বোর্ডের সভা আগামীকাল
  • প্রকাশিত : ২০১৮-০৪-১৮
  • ৮১৮ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
আন্তর্জাতিক ডেস্ক:- সিরিয়ায় পূর্ব ঘৌটার দুমা এলাকায় রাসায়নিক অস্ত্র ব্যবহার করা হয়েছে কি না তা খতিয়ে দেখতে সেখানে গেছেন অর্গানাইজেশন ফর দ্য প্রহিবিশন অব কেমিক্যাল ওয়েপনস (ওপিসিডব্লিউ) এর তদন্তকারীরা। মঙ্গলবার রাতে ঘটনাস্থলে পৌঁছান বিশেষজ্ঞ দল। রাসায়নিক হামলার অভিযোগ উঠার ১১ দিন পর দুমায় গেলেন তারা। সেখানে মাটি এবং অন্যান্য নমুনা থেকে রাসায়নিক হামলার প্রমাণ খুঁজে বের করার চেষ্টা চালাবেন বিশেষজ্ঞ দল। গত শনিবার থেকে ওপিসিডব্লিউ এর কর্মকর্তারা দামেস্কে অবস্থান করছেন। কিন্তু প্রথমে দুমা এলাকায় তাদের প্রবেশের অনুমতি দেয়নি সিরিয়ার মিত্র দেশ রাশিয়া। নিরাপত্তা সংক্রান্ত কারণে দুমায় ওপিসিডব্লিউ কর্মকর্তাদের প্রবেশের অনুমতি দেয়া সম্ভব নয় বলে জানিয়েছিল রাশিয়া। এরপরই এ বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। দুমায় রাসায়নিক হামলার প্রমাণ নষ্ট করছে রাশিয়া- এমন অভিযোগ করে ওপিসিডব্লিউ এর বৈঠকে মার্কিন দূত কেনেথ ওয়ার্ড বলেন, ‘আমরা যত দূর বুঝছি, রুশ প্রশাসন সম্ভবত ঘটনাস্থলে গিয়েছিল। তাই আমাদের চিন্তা হয়তো প্রমাণ লোপাটের চেষ্টা হয়েছে। ওপিসিডব্লিউ যাতে কাজ করতে না পারে সেই লক্ষ্যেই এই কাজ করে থাকতে পারে ওরা।’ যুক্তরাষ্ট্রের এমন অভিযোগের পর রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই ল্যাভরভ জানান, ‘প্রমাণ নষ্টের কোনও চেষ্টা করিনি আমরা।’ রাসায়নিক অস্ত্রের ব্যবহারের অভিযোগকে মনগড়া ব্যাপার বলে উল্লেখ করেন তিনি। তবে এতসব অভিযোগের পরও দুমায় রাসায়নিক হামলার কথা বরাবরই অস্বীকার করে আসছে সিরিয়া। তবে সিরিয়া অস্বীকার করলেও যুক্তরাষ্ট্র, ব্রিটেন এবং ফ্রান্স নিজেদের গোয়েন্দা সূত্রের ভিত্তিতে জানিয়েছে, তারা নিশ্চিত যে দুমায় ক্লোরিন গ্যাস এবং সম্ভবত নার্ভ এজেন্ট ব্যবহার হয়েছিল। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সঙ্গে জড়িত বিভিন্ন সংস্থা দুমা থেকে জানিয়েছে, অন্তত ৫০০ রোগী তাদের কাছে এসেছে। কোনও রাসায়নিক শরীরে ঢুকলে যে যে লক্ষণ পাওয়া যায়, তার অনেকগুলিই তাদের শরীরে পাওয়া গেছে। সূত্র: রয়টার্স

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat