×
ব্রেকিং নিউজ :
স্মার্ট দেশ উপহার দিতে নিরন্তর কাজ করছে সরকার : পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী ফায়ার সার্ভিস ও আবহাওয়া অধিদপ্তরকে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয়ে অন্তর্ভুক্তির সুপারিশ স্থায়ী কমিটির গাজা যুদ্ধে নিহত ৩৫ সহস্রাধিক ফিলিস্তিনী সাংবাদিক প্রবেশের বিষয় স্পষ্ট করলো বাংলাদেশ ব্যাংক সরকারি পাটকল নিয়ে নতুন করে ভাবার সময় এসেছে: পাটমন্ত্রী দেশে জঙ্গি ও সন্ত্রাসবাদ নিয়ন্ত্রণে রয়েছে : আইজিপি সুষম অর্থনৈতিক উন্নয়ন ছাড়া অভ্যন্তরীণ মাইগ্রেশন ঠেকানো সম্ভব নয় : স্থানীয় সরকার মন্ত্রী তরুণরাই স্মার্ট বাংলাদেশের অভিযাত্রার সূর্য সারথি : তথ্য ও সম্প্রচার সচিব পশুর প্রাকৃতিক খাদ্যের উৎপাদন বাড়ানোর তাগিদ প্রাণিসম্পদ মন্ত্রীর সুপ্রিম কোর্টে শুনানিকালে আইনজীবীদের কালো গাউন পড়তে হবে
  • প্রকাশিত : ২০২৩-১০-১০
  • ৭০৮১ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো: শারফুদ্দিন আহমেদ বলেছেন, মানসিক স্বাস্থ্য খারাপ মানেই পাগল নয়। আমাদের পাঁচটি মৌলিক অধিকার সঙ্গে মানসিক স্বাস্থ্যও অন্যতম। সুতরাং  প্রত্যেক মানুষের শরীর ও মনের সুস্থতা জরুরি। 
বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস উপলক্ষে আয়োজিত এক শোভাযাত্রা পূর্বক সংক্ষিপ্ত সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় বিএসএমএম উপাচার্য এ কথা জানান।
আজ বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোরোগবিদ্যা বিভাগের উদ্যোগে শেখ রাসেল ফোয়ারার সামনে থেকে বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস উপলক্ষে ‘মানসিক স্বাস্থ্য সার্বজনীন অধিকার’ এই প্রতিপাদ্য নিয়ে এক শোভাযাত্রা বের হয়।
উপাচার্য বলেন, বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবসের মূল উদ্দেশ্য জনগণকে সচেতন করা। মনে রাখতে হবে, নো হেলথ ইউথ আউট মেন্টাল হেলথ। 
সাধারণ মানুষের উদ্দেশ্য বিএসএমএম উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো: শারফুদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘মানুষের শরীরের যেমন রেস্ট দরকার আছে, তেমন মানুষের হৃদয়-মনেরও রেস্ট দরকার আছে। হৃদয়ে সুখ না থাকলে ও মন খারাপ থাকলে শরীরও খারাপ থাকে। শরীর খারাপ  থাকলে মানুষ কাজ করতে পারবে না। এতে দেশের অর্থনৈতিক ক্ষতি হবে। তাই দেশের অর্থনৈতিক ক্ষতি রোধ করতে শরীর ও মনের সুস্থতা জরুরি।’
শোভাযাত্রাটি বিশ্ববিদ্যালয়ে বিব্লকের সামনে শেখ রাসেল ফোয়ারা থেকে শুরু হয়ে এ ব্লক, টিএসসি, বেসিক ভবন  প্রদক্ষিণ করে ডি ব্লকে গিয়ে শেষ হয়। 
বিএসএমইউ সূত্র জানায়, মানসিক সমস্যার মূল কারণ দারিদ্র্য, অসমতা, সহিংসতা, বৈষম্য। এসব সমস্যাকে ভয় না পেয়ে বরং মোকাবিলা করতে হবে। মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নয়নের জন্য নির্দিষ্ট কিছু সময় ব্যায়াম করতে হবে। তবেই মানসিক চাপ থেকে মুক্তি মিলবে। বর্তমান প্রেক্ষাপটে মানসিক স্বাস্থ্য বিশেষ নয়, বরং মৌলিক মানবাধিকার। তাই চিকিৎসকরা মনে করছেন, সবারই এই সর্বজনীন স্বাস্থ্যসেবার আওতায় এসে নিজের মানসিক স্বাস্থ্যের যতœ নিতে হবে। ১৯৯২ সালে প্রথমবার এ দিনটি পালন করা শুরু হয়। সেই থেকে প্রতিবছর ১০ অক্টোবর দিনটিকে মানসিক স্বাস্থ্য দিবস হিসেবে পালন করা হয়। শুরুতে দিবসটির কোনো নির্দিষ্ট প্রতিপাদ্য ছিল না। এর প্রাথমিক উদ্দেশ্য ছিল মানসিক স্বাস্থ্যের পক্ষে কথা বলা এবং জনসাধারণকে প্রাসঙ্গিক বিষয়ে শিক্ষিত করা।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat