×
ব্রেকিং নিউজ :
দেশের উন্নয়নের মূল চালিকা শক্তি প্রবাসীদের পাঠানো রেমিটেন্স : সমাজকল্যাণ মন্ত্রী ৬৪ জেলার স্কুল পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের গল্প-প্রবন্ধ নিয়ে সাময়িকী প্রকাশনা করবে বাংলা একাডেমি উল্লাপাড়ায় জামাত নেতার সাথে ছবি ভাইরালের ঘটনায় সংবাদ সম্মেলন দিনাজপুরে নাশকতার মামলায় বিএনপি-জামায়াতের ৩০ নেতাকর্মী জেলহাজতে কুমিল্লায় প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনীর উদ্বোধন রাঙ্গামাটিতে প্রাণি সম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনীর উদ্বোধন স্কাউটিংয়ের মূল দর্শন, কর্মসূচি ও কার্যক্রমগুলোতে শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণের আহবান শিক্ষামন্ত্রীর বার কাউন্সিল এনরোলমেন্ট কমিটির চেয়ারম্যান বিচারপতি মোঃ আশফাকুল ইসলাম বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষণ কোর্সের সনদপত্র বিতরণ প্রাণি ও মৎস্যসম্পদ উন্নয়নে বেসরকারি খাতকে এগিয়ে আসতে প্রধানমন্ত্রীর আহ্বান
  • প্রকাশিত : ১৯৭০-০১-০১
  • ১০৭৬ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক

দ্বিতীয় মেয়াদে ক্ষমতায় আসার পর প্রতিরক্ষায় গুরুত্ব দিয়েছে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সরকার। ব্লুমবার্গের বরাত দিয়ে হিন্দুস্তান টাইমস জানিয়েছে, ১১৪টি যুদ্ধবিমান কেনার পরিকল্পনা করছে ভারত। এর জন্য দরপত্র আহ্বান করার ব্যবস্থাও সারা। ভারতের পরিকল্পনাটি বাস্তবায়িত হলে এটি হবে বিশ্বের সবচেয়ে বড় প্রতিরক্ষা চুক্তি।

ভারতের প্রতিরক্ষা বহরে যুদ্ধবিমানগুলো যুক্ত হলে প্রতিবেশী দেশগুলোর তুলনায় দেশটির শক্তি বেড়ে যাবে অনেকখানি। ভারতীয় গণমাধ্যমগুলো বলছে, চুক্তি হতে পারে এক হাজার ৫০০ কোটি ডলারের বেশি মূল্যের। এ চুক্তির ব্যাপারে বিশ্বের বড় প্রতিরক্ষা সংস্থাগুলো আগ্রহ প্রকাশ করেছে বলে জানা গেছে। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে রয়েছে বোয়িং কোম্পানি, লকহিড মার্টিন করপোরেশন ও সুইডেনের সাব এবি। চুক্তি সম্পন্ন হলে যুদ্ধবিমান তৈরির ৮৫ শতাংশ কাজই হবে ভারতে।

ভারতীয় গণমাধ্যমগুলোর প্রতিবেদন বলছে, ভারতের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাকে শক্তিশালী করা নরেন্দ্র মোদি সরকারের অন্যতম চ্যালেঞ্জ। মোদির প্রথম পাঁচ বছরের শাসনকালে উল্লেখযোগ্য কোনো প্রতিরক্ষা চুক্তিতে যায়নি ভারত। কিন্তু এ সময়ের মধ্যে চীন ও পাকিস্তানের তরফ থেকে হুমকি বেড়েছে।

ভারতের পার্লামেন্টে প্রতিরক্ষামন্ত্রী শ্রীপদ নায়েক বলেছেন, যেসব প্রতিষ্ঠান যুদ্ধবিমান নির্মাণে আগ্রহ দেখিয়েছে, তাদের সম্পর্ক খোঁজখবর নেওয়া হচ্ছে। তবে এ বিষয়ে এখনো চূড়ান্ত কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি বলে জানিয়েছেন তিনি। ভারতে বোয়িং কোম্পানির সহযোগী প্রতিষ্ঠান হলো হিন্দুস্তান অ্যারোনটিক্স লিমিটেড ও মাহিন্দ্রা ডিফেন্স সিস্টেমস লিমিটেড। অন্যদিকে ভারতে লকহিডের সহযোগী প্রতিষ্ঠান টাটা গ্রুপ এবং সাব এবির সহযোগী প্রতিষ্ঠান হলো বিলিওনেয়ার গৌতম আদানির কোম্পানি।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat