×
ব্রেকিং নিউজ :
নেটদুনিয়ায় আবারও উষ্ণতা ছড়ালেন ঋতাভরী খাগড়াছড়িতে পুনঃঅর্থায়ন স্কিমের ঋণ বিতরণ বরগুনায় স্বেচ্ছাসেবকদের দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষন পিরোজপুরে বিশ্বকবি ও জাতীয় কবির জন্মবার্ষিক উদযাপনে প্রস্তুতি সভা রাঙ্গামাটিতে বজ্রপাতে দুইজন নিহত নাগরিকতা সিভিক এনগেজমেন্ট ফান্ড (সিইএফ)-এর উদ্বোধন হাসপাতাল থেকে বাসায় নেওয়া হয়েছে খালেদা জিয়াকে শনিবার থেকে মাধ্যমিক পর্যায়ের সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পাঠদান চলবে উপজেলা নির্বাচন সুষ্ঠু করার লক্ষ্যে কাজ করতে মন্ত্রী-এমপিদের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠা ও গাজা,ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে যুক্তরাজ্যকে পাশে চায় বাংলাদেশ : পররাষ্ট্রমন্ত্রী
  • প্রকাশিত : ২০২২-০৪-১০
  • ১০৯১ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক

অর্থপাচার মামলায় পুলিশের বরখাস্তকৃত উপ-মহাপরিদর্শক (ডিআইজি) মিজানুর রহমানের খালাসের রায়ের বিরুদ্ধে দুদকের আপিল শুনানির জন্য গ্রহণ করেছেন হাইকোর্ট। 
একইসঙ্গে তাকে খালাস দেয়া ওই মামলার নথি তলব করেছেন আদালত।
বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি কাজী মো. ইজারুল হক আকন্দ সমন্বয়ে গঠিত একটি হাইকোর্ট ডিভিশন বেঞ্চ আজ এ আদেশ দেন।
দুদকের আইনজীবী খুরশীদ আলম খান আদালতের আদেশের বিষয়টি সাংবাদিকদের নিশ্চিত করেছেন।
আদালতে দুদকের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী খুরশীদ আলম খান। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি এটর্নি জেনারেল এ কে এম আমিন উদ্দিন মানিক।
এর আগে গত ৭ এপ্রিল অর্থপাচার মামলায় ডিআইজি মিজানুর রহমানকে খালাসের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করে দুদক।
ঘুষ লেনদেনের মামলায় দন্ডবিধির ১৬১ ধারায় তিন বছরের দন্ড হলেও মিজানুর রহমান অর্থ পাচারের অভিযোগ থেকে বিচারিক আদালতে  খালাস পেয়েছিলেন। খালাসের বিষয়ে এবার মিজানুর রহমানের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আপিল করলো দুদক।
দুদকের পক্ষে আইনজীবী মো. খুরশীদ আলম খান জানান, অর্থ পাচার প্রতিরোধ আইনের ৪ ধারায় দুদকের দরখাস্তকৃত পরিচালক খন্দকার এনামুল বাছিরকে পাঁচ বছর কারাদন্ড ও ৮০ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। কিন্তু মিজানুর রহমানকে খালাস দেয়া হয়েছে। তাই এর বিরুদ্ধে দুদক আপিল করেছে। গত ২৩ ফেব্রুয়ারি ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪ এর বিচারক শেখ নাজমুল আলম এ মামলায় রায় দেন।
রায়ে খন্দকার এনামুল বাছিরকে আট বছর ও পুলিশের বরখাস্ত উপ-মহাপরিদর্শক (ডিআইজি) মিজানুর রহমানকে তিন বছর কারাদন্ড দিয়েছেন আদালত। এছাড়া বাছিরকে ৮০ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়।
এর মধ্যে ঘুষ লেনদেনের অভিযোগে মিজানকে দন্ডবিধির ১৬১ ধারায় ও বাছিরকে দন্ডবিধির ১৬৫(এ) ধারায় তিন বছর করে বিনাশ্রম কারাদন্ড দেয়া হয়। অপরদিকে মানি লন্ডারিং আইনের ৪ ধারায় বাছিরকে পাঁচ বছর কারাদন্ড ও ৮০ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। বাছিরের দুটি দন্ড একসঙ্গে চলবে বলে তাকে পাঁচ বছর দন্ড ভোগ করতে হবে৷
পরে মিজানুর রহমান হাইকোর্টে ৩ বছরের দন্ডের বিরুদ্ধে আপিল করেছেন। হাইকোর্ট তার আপিল শুনানির জন্য গ্রহণ করেছেন। আর তার জামিন আবেদনের শুনানির জন্য ১৩ এপ্রিল বুধবার দিন ধার্য রেখেছেন আদালত।
অপরদিকে খন্দকার এনামুল বাছির দন্ডের বিরুদ্ধে আপিল করেছেন। 
২০১৯ সালের ১৬ জুলাই দুদক পরিচালক ও অনুসন্ধান টিমের দলনেতা শেখ মো. ফানাফিল্লাহ মানিলন্ডারিং আইনে সংস্থার ঢাকা-১ সমন্বিত জেলা কার্যালয়ে মিজান ও বাছিরের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন। 
এ মামলায় ২০২১ সালের ২৩ ডিসেম্বর মামলাটিতে সাক্ষ্য গ্রহণ শেষ হয়। যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে আদালত রায়ের জন্য ২৩ ফেব্রুয়ারি রায় ঘোষণা করেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat