×
ব্রেকিং নিউজ :
ত্যাগের মহিমায় স্বামী বিবেকানন্দ মানবসেবা করে গেছেন : মেয়র তাপস ভোলায় মহান মে দিবস পালন রাঙ্গামাটিতে দুই দিনব্যাপী ন্যাশনাল ইয়ুথ লিডারশীপ ট্রেনিং ক্যাম্পের উদ্বোধন চুয়াডাঙ্গায় আজ দুপুরে ৪০.৭ ডিগ্রিতাপমাত্রা রেকর্ড গাজা যুদ্ধে আরো ৩৩ জনের মৃত্যু : নিহতের সংখ্যা ৩৪ হাজার ৫৬৮ মিল্টন সমাদ্দার গ্রেপ্তার জাতির পিতার সমাধিতে রাজউক চেয়ারম্যানের শ্রদ্ধা সিলেটের আদালত পাড়ায় ন্যায়কুঞ্জের উদ্বোধন করলেন প্রধান বিচারপতি আইপিডিআই ফাউন্ডেশন হৃদরোগের চিকিৎসায় গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখতে পারে : স্পিকার শ্রমজীবী মানুষের অধিকার আদায়ের সংগ্রামের মাধ্যমেই আওয়ামী লীগের জন্ম : শেখ পরশ
  • প্রকাশিত : ২০২৪-০৩-২১
  • ২৩৪৩৩৫৪ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
ধর্মমন্ত্রী মো. ফরিদুল হক খান বলেছেন, প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমানের আদর্শ যুগ যুগ ধরে নেতাকর্মীদের প্রেরণা যোগাবে। তিনি দলমত নির্বিশেষে সবার কাছে সমানভাবে গ্রহণযোগ্য ছিলেন। মৃত্যুর পূর্ব পর্যন্ত মেহনতি মানুষের মুখে হাসি ফোঁটানোর জন্য তিনি রাজনীতি করে গেছেন। গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় তাঁর ভূমিকা জাতি আজীবন মনে রাখবে বলেও উল্লেখ করেন ধর্মমন্ত্রী।
আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় প্রেসক্লাবে প্রয়াত রাষ্ট্রপ্রতি জিল্লুর রহমানের মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষ্যে আলোচনা সভায় ধর্মমন্ত্রী একথা বলেন। 
ধর্মমন্ত্রী বলেন, মরহুম জিল্লুর রহমান ছিলেন একজন আপদমস্তক রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব। তিনি ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে বাঙালির স্বাধিকার আন্দোলনের যতগুলো স্তর রয়েছে ৫৪, ৫৮, ৬২, ৬৬, ৬৯ এবং সর্বশেষ একাত্তরের স্বাধিকার আন্দোলন-সবগুলো স্তরেই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন। তিনি ভাষাসৈনিক, মহান মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক এবং অহিংস রাজনীতির অন্যতম পুরোধা ব্যক্তিত্ব ছিলেন।
মরহুম জিল্লুর রহমানের বর্ণাঢ্য রাজনৈতিক ক্যারিয়ারের কথা তুলে ধরে মো. ফরিদুল হক খান বলেন, ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন ১৯৬২ সালের সামরিক শাসনবিরোধী আন্দোলন, ৬৬-র ছয় দফা আন্দোলন, ৬৯-এর গণঅভ্যুত্থানসহ প্রতিটি গণআন্দোলনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের পাশে থেকে তিনি সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেন। তিনি মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক ছিলেন। মুজিবনগর সরকার পরিচালিত স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র পরিচালনা এবং জয় বাংলা পত্রিকার প্রকাশনার সাথে যুক্ত ছিলেন তিনি।
ধর্মমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধু হত্যার পর চার বছর কারাগারে ছিলেন জিল্লুর রহমান। জেল থেকে বেরিয়ে দলের হাল ধরেছিলেন তিনি। তিনি ওয়ান ইলেভেনের পর ঐতিহাসিক ভূমিকা পালন করেছিলেন। তাঁর লক্ষ্য ছিলো দলকে ঐক্যবদ্ধ রাখা এবং সেটা তিনি অত্যন্ত দক্ষতার সাথে করেছিলেন। প্রতিকূল পরিস্থিতিতে কিভাবে নেতৃত্বের প্রতি আস্থাশীল থাকতে হয়, জিল্লুর রহমান তার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত।
মত্যুবার্ষিকী পালন কমিটির সভাপতি এম এ করিমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন সংসদ উপনেতা বেগম মতিয়া চৌধুরী। এতে বিশেষ অতিথির বক্তৃতা করেন বেসামরিক বিমান ও পর্যটন মন্ত্রী মুহাম্মদ ফারুক খান ও কৃষিমন্ত্রী মো. আব্দুস শহীদ। অন্যান্যের মধ্যে স্বাধীনতা শিক্ষক পরিষদের সাধারণ সম্পাদক অধ্যক্ষ শাহজাহান আলম সাজু, ঢাকা দক্ষিণ মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ডা. দিলীপ কুমার রায়, লায়ন মশিউর রহমান বক্তৃতা করেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat