×
ব্রেকিং নিউজ :
একনেকে ১৩ হাজার ৫২৫ কোটি টাকা ব্যয়ে বে টার্মিনাল নির্মাণ প্রকল্প অনুমোদন সাতক্ষীরায় বিজিবি’র উদ্যোগে বিনামূল্যে চিকিৎসাসেবা প্রদান চাঁদপুরে বিএসটিআই-এর অনুমোদনহীন আইসক্রিম ও দধি প্রস্তুতের দায়ে জরিমানা স্মারক স্বর্ণমুদ্রার দাম পুনর্নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক প্রধান উপদেষ্টার কাছে প্রতিবেদন জমা স্থানীয় সরকার সংস্কার কমিশনের রাজনৈতিক দল নিবন্ধন আবেদনের সময় ২২ জুন পর্যন্ত বাড়িয়েছে ইসি জাতিসংঘকে শান্তিরক্ষী মিশনে বাংলাদেশি নারীদের সংখ্যা বাড়ানোর আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার চীন-বাংলাদেশ বন্ধুত্ব নতুন পর্যায়ে প্রবেশ করেছে: ইয়াও ওয়েন জলবায়ু অভিঘাত মোকাবিলায় টেকসই কর্মসূচি বাড়ানো হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা প্রতিমন্ত্রীর পদমর্যাদায় বিশেষ সহকারী হলেন সুফিউর রহমান
  • প্রকাশিত : ২০২৫-০৪-১০
  • ৪৫৩৬৫৭১৪ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
বৃহস্পতিবার ঢাকার পান্থপথস্থ পানি ভবনে বাংলাদেশে নিযুক্ত জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়কারী গুইন লুইসের সঙ্গে পরিবেশ উপদেষ্টার এক উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। ছবি : পিআইডি
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসানের সঙ্গে ঢাকার পান্থপথস্থ পানি ভবনে জাতিসংঘের বাংলাদেশ আবাসিক সমন্বয়কারী গুইন লুইসের এক উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।

বৈঠকে পরিবেশ উপদেষ্টা বলেন, সব পরিকল্পনা ও কর্মকাণ্ডের বিশ্লেষণ দরকার। তবে এখন বাস্তব পদক্ষেপ হিসেবে অন্তত দুই-তিনটি প্রকল্প দিয়েই শুরু করা যেতে পারে।

আজ সকালে অনুষ্ঠিত এই আলোচনায় দ্রুত ও কার্যকর জলবায়ু পদক্ষেপ, নদী পুনরুদ্ধার, এবং পরিবেশ সংরক্ষণে সমন্বিত ব্যবস্থাপনার ওপর গুরুত্ব দেওয়া হয়।

তিনি একটি নির্দিষ্ট দিনে সকল উন্নয়ন সহযোগীদের একত্রিত করার প্রস্তাব দেন। এতে করে মন্ত্রণালয়গুলোর মধ্যে সমন্বয় সহজ হবে এবং পানি ব্যবস্থাপনায় গতি আসবে।

আলোচনায় ক্লাইমেট প্রোসপারিটি প্ল্যান, হালনাগাদ এনডিসি এবং এডিবি, ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও সুইডেনের সঙ্গে সম্ভাব্য সহযোগিতা নিয়ে কথা হয়।

রিজওয়ানা হাসান সাম্প্রতিক সাফল্যের মধ্যে বিভাগ ভিত্তিক নদী পুনরুদ্ধার, খাল সংস্কার এবং ডেল্টা প্ল্যান বাস্তবায়নের কথা তুলে ধরেন।

তিনি বলেন, প্রতিটি উন্নয়ন প্রকল্পে গণশুনানি বাধ্যতামূলক করতে হবে। স্বচ্ছতা ও জনগণের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে হবে।

উভয় পক্ষই সরকার, উন্নয়ন সহযোগী ও বেসরকারি খাতের যৌথ অর্থায়নে মডেল প্রকল্প বাস্তবায়নের ওপর জোর দেন।

গুইন লুইস বাংলাদেশের নেতৃত্বের প্রশংসা করেন। তিনি বলেন, ‘জাতীয় নীতির সঙ্গে স্থানীয় উদ্যোগ ও আন্তর্জাতিক লক্ষ্য মিলিয়ে পরিকল্পনা করতে হবে।’

তারা প্রায় এক দশক ধরে বন্ধ থাকা ‘এনভায়রনমেন্ট কমিউনিটি অব প্র্যাকটিস’ সক্রিয় করার ওপর জোর দেন। কার্যকর আন্তঃমন্ত্রণালয় সহযোগিতার জন্য কাঠামোগত ও প্রাতিষ্ঠানিক অবকাঠামো শক্তিশালী করার আহ্বান জানানো হয়।

বৈঠকে আরো উপস্থিত ছিলেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. ফারহিনা আহমেদ, জাতিসংঘ অফিসের জলবায়ু বিশেষজ্ঞ হর্ষদ গাইকোয়াড় এবং জাতিসংঘের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।

জলবায়ু ভাবনাকে বাস্তব কর্মে রূপান্তরের পথে এগিয়ে যাওয়ার অঙ্গীকারের মাধ্যমে বৈঠকটি মাধ্যমে শেষ হয়।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat