×
ব্রেকিং নিউজ :
খাগড়াছড়িতে পুনঃঅর্থায়ন স্কিমের ঋণ বিতরণ বরগুনায় স্বেচ্ছাসেবকদের দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষন পিরোজপুরে বিশ্বকবি ও জাতীয় কবির জন্মবার্ষিক উদযাপনে প্রস্তুতি সভা রাঙ্গামাটিতে বজ্রপাতে দুইজন নিহত নাগরিকতা সিভিক এনগেজমেন্ট ফান্ড (সিইএফ)-এর উদ্বোধন হাসপাতাল থেকে বাসায় নেওয়া হয়েছে খালেদা জিয়াকে শনিবার থেকে মাধ্যমিক পর্যায়ের সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পাঠদান চলবে উপজেলা নির্বাচন সুষ্ঠু করার লক্ষ্যে কাজ করতে মন্ত্রী-এমপিদের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠা ও গাজা,ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে যুক্তরাজ্যকে পাশে চায় বাংলাদেশ : পররাষ্ট্রমন্ত্রী টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে অ্যাকশন প্ল্যান প্রস্তুত করতে হবে : স্পিকার
  • প্রকাশিত : ২০১৯-০২-১৯
  • ৬৭১ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
২০৩০ সালের মধ্যে কালাজ্বর রোগীর সংখ্যা শূন্যের কোঠায় নামিয়ে আনা সম্ভব হবে : স্বাস্থ্যমন্ত্রী
নিউজ ডেস্ক: –আগামী ২০৩০ সালের মধ্যে কালাজ্বর রোগীর সংখ্যা শূন্যের কোঠায় নামিয়ে আনা সম্ভব হবে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক। আজ মঙ্গলবার হোটেল সোনাগাঁও-এ দক্ষিণ এশিয়ায় কালাজ্বরের টেকসই নির্মূল সংক্রান্ত এক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্ততায় স্বাস্থ্যমন্ত্রী একথা বলেন। জাহিদ মালেক বলেন, গত দশ বছরে সরকারের বাস্তবায়িত কর্মসূচি এবং নজরদারির কারণে জাতীয় কালাজ¦র নির্মূল কার্যক্রম সফলভাবে কাজ করেছে। ফলে ২০১৭ সালের আগেই দেশের ঝুঁকিপূর্ণ এলাকাগুলোতে কালাজ¦র রোগীর সংখ্যা ১০ হাজার জনে ১ জনের টার্গেট পূরণ করেছে বাংলাদেশ। তিনি বলেন, বাংলাদেশ থেকে দৃশ্যতঃ কালাজ¦র নির্মূল হয়েছে এবং এই পরিস্থিতি টেকসই করার লক্ষ্যে সংশ্লিষ্ট সকলকে নিষ্ঠা ও আন্তরিকতার সাথে কাজ করে যেতে হবে। সংক্রামক রোগ নিয়ন্ত্রণ এর পরিচালক অধ্যাপক ডা. সানিয়া তাহমিনার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মাঝে স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসান, স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব মো. আসাদুল ইসলাম, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল কালাম আজাদ বক্তব্য রাখেন। স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সরকার দেশ থেকে পোলিও ও ধনুষ্টংকার নির্মূল করেছে। শিশু মৃত্যু ও মাতৃমৃত্যু হার কমিয়ে এমডিজি পুরস্কার অর্জন করেছে। কালাজ¦র নির্মূলেও আমরা সফলতার দ্বারপ্রান্তে। সীমাবদ্ধ সম্পদের দেশ হওয়া সত্ত্বেও এই অর্জনগুলোর জন্যে বাংলাদেশ অনেক দেশের কাছে রোল মডেল হিসাবে স্বীকৃতি পেয়েছে। এই ধারাবাহিকতায় কালাজ্বর সম্পূর্ণ নির্মূলে অচিরেই আমরা সফল হবো। তিনি বলেন, বর্তমান সফলতা ধরে রেখে মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তারা আরো নিবিড়ভাবে কাজ করলে শিগগিরই এদেশে একজনও কালাজ¦র রোগী থাকবে না। জাহিদ মালেক বলেন, এদেশে অতি দরিদ্রদের মধ্যে এই ধরনের রোগ দেখা যায়। বিশেষ করে পার্শ্ববর্তী দেশের সীমান্ত এলাকায় এই ভাইরাস রোগের প্রাদুর্ভাব ঘটে। তাই সীমান্তবর্তী এলাকায় বিশেষ সতকর্তা ও সচেতনতামূলক কার্যক্রম গ্রহণের পাশাপাশি অতি দরিদ্র রোগীদের মাঝে সহায়তার হাত বাড়িয়ে দিতে মাঠ পর্যায়ের কর্মীদের নিরলস কাজ করে যেতে হবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat