×
ব্রেকিং নিউজ :
দেশের উন্নয়নের মূল চালিকা শক্তি প্রবাসীদের পাঠানো রেমিটেন্স : সমাজকল্যাণ মন্ত্রী ৬৪ জেলার স্কুল পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের গল্প-প্রবন্ধ নিয়ে সাময়িকী প্রকাশনা করবে বাংলা একাডেমি উল্লাপাড়ায় জামাত নেতার সাথে ছবি ভাইরালের ঘটনায় সংবাদ সম্মেলন দিনাজপুরে নাশকতার মামলায় বিএনপি-জামায়াতের ৩০ নেতাকর্মী জেলহাজতে কুমিল্লায় প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনীর উদ্বোধন রাঙ্গামাটিতে প্রাণি সম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনীর উদ্বোধন স্কাউটিংয়ের মূল দর্শন, কর্মসূচি ও কার্যক্রমগুলোতে শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণের আহবান শিক্ষামন্ত্রীর বার কাউন্সিল এনরোলমেন্ট কমিটির চেয়ারম্যান বিচারপতি মোঃ আশফাকুল ইসলাম বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষণ কোর্সের সনদপত্র বিতরণ প্রাণি ও মৎস্যসম্পদ উন্নয়নে বেসরকারি খাতকে এগিয়ে আসতে প্রধানমন্ত্রীর আহ্বান
  • প্রকাশিত : ১৯৭০-০১-০১
  • ১৫২৬ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক

পয়েন্ট তালিকার শীর্ষে থেকে শেষ চারের প্রতিপক্ষ নিশ্চিত করতে চেয়েছিল অস্ট্রেলিয়া। কিন্তু কাল দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে ১০ রানের হারে আশা পূরণ হয়নি অ্যারন ফিঞ্চের দলের। টেবিলের দ্বিতীয় দল হিসেবে সেমিতে ওঠা অস্ট্রেলিয়ার সামনে এখন কঠিন চ্যালেঞ্জ। ফাইনালে উঠতে হলে তাদের হারাতে হবে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ইংল্যান্ডকে।

কাল গ্রুপপর্বের শেষ ম্যাচে মাঠে নামার আগে টেবিলের শীর্ষেই ছিল অস্ট্রেলিয়া। তাদের সঙ্গে ১ পয়েন্ট ব্যবধানে পিছিয়ে দুইয়ে ছিল ভারত। দুই দলই চেয়েছিল টেবিলের চতুর্থ দল হিসেবে সেমিফাইনালে জায়গা করে নেওয়া নিউজিল্যান্ডের মুখোমুখি হতে। কারণ ইংল্যান্ডের চেয়ে আপাতত নিউজিল্যান্ডই সহজ প্রতিপক্ষ বলে মনে করা হচ্ছে। সে ক্ষেত্রে টেবিলের শীর্ষস্থানীয় দল হওয়ায় নিউজিল্যান্ডকে পাওয়ার দৌড়ে এগিয়ে ছিল অস্ট্রেলিয়াই, শুধু কাল প্রোটিয়াদের হারাতে হতো। ফিঞ্চরা চ্যালেঞ্জটা জিততে ব্যর্থ হওয়ায় সুবিধা হয়ে যায় ভারতের। শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে টেবিলের শীর্ষ দল হিসেবে সেমিতে উঠেছে বিরাট কোহলির দল। এতে সেমির প্রতিপক্ষ হিসেবে তারা পেয়ে গেছে নিউজিল্যান্ডকে।

ম্যানচেস্টারে কাল প্রোটিয়াদের ৩২৫ রান তাড়া করার চ্যালেঞ্জ নিতে হয়েছে অস্ট্রেলিয়াকে। ডেভিড ওয়ার্নার যতক্ষণ উইকেটে ছিলেন অস্ট্রেলিয়ার জয় অসম্ভব মনে হয়নি। ১১৭ বলে ১২২ রানের দুর্দান্ত এক ইনিংস খেলে ৪০ম ওভারের প্রথম বলে ডোয়াইন প্রিটোয়ারিসের শিকার হন ওয়ার্নার। এ ওপেনার ফেরার পর অস্ট্রেলিয়ার জয়ের সম্ভাবনা ২২.৩৫ শতাংশ থেকে নেমে আসে ১০.৯৪ শতাংশে। তখন ৬৫ বলে ৯৯ রান দরকার ছিল দলটির। উইকেটরক্ষক অ্যালেক্স ক্যারি এখান থেকে আবারও জয়ের সম্ভাবনা জাগিয়ে তুলেছিলেন। ধুন্ধুমার ব্যাটিংয়ে লক্ষ্যটা নামিয়ে এনেছিলেন ৩০ বলে ৫২ রানের ব্যবধানে। পরের ওভারে ক্যারি (৬৯ বলে ৮৫) ফিরলে আবারও বিপদে পড়ে অস্ট্রেলিয়া।

তিনে নামা উসমান খাজা চোট পেয়ে রিটায়ার্ড হার্ট হয়ে মাঠ ছেড়েছিলেন। ক্যারি আউট হওয়ার পর আবারও মাঠে ফিরলেও অস্ট্রেলিয়াকে জেতাতে পারেননি খাজা। অস্ট্রেলিয়াও পারেন শেষ ওভারে জয়ের জন্য ১৮ রানের সমীকরণ মেলাতে। ১ বল হাতে রেখে শেষ পর্যন্ত ৩১৫ রানে অলআউট হয় ফিঞ্চের দল। বৃহস্পতিবার এজবাস্টনে সেমিফাইনালের লড়াইয়ে ইংল্যান্ডের মুখোমুখি হবে অস্ট্রেলিয়া। আর পরশু ম্যানচেস্টারে প্রথম সেমিফাইনালে নিউজিল্যান্ডের মুখোমুখি হবে ভারত।

প্রোটিয়াদের হারাতে পারলেই নিজেদের সেমিফাইনাল ম্যাচটা ম্যানচেস্টারে খেলার সুযোগ পেত অস্ট্রেলিয়া। আর প্রতিপক্ষ হিসেবেও পেত তাসমান প্রতিবেশী কিউইদের। কিন্তু তা না হয়ে এজবাস্টনকে ভেন্যু হিসেবে পাওয়ায় কিছুটা দুশ্চিন্তা থেকেই যাচ্ছে ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়নদের। স্বাগতিক ইংল্যান্ড এমনিতেও কঠিন প্রতিপক্ষ আর তার সঙ্গে যোগ হচ্ছে এজবাস্টনে অস্ট্রেলিয়ার জয়খরা। এখানকার মাঠে সব সংস্করণ মিলিয়ে ২০০১ সাল থেকে জয়বঞ্চিত অস্ট্রেলিয়া। এজবাস্টনে অস্ট্রেলিয়ার সবশেষ জয় ২০০১ অ্যাশেজে। এরপর সব সংস্করণ মিলিয়ে ১৪ ম্যাচ খেলেও এজবাস্টনে জয়ের মুখ দেখেনি অস্ট্রেলিয়া।

তবে আরেকটি পরিসংখ্যানও আশা জোগাচ্ছে অস্ট্রেলিয়াকে। বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে উঠে অস্ট্রেলিয়া কিন্তু কখনো হারেনি।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat