×
ব্রেকিং নিউজ :
ভৌগোলিক কারণে সিঙ্গাপুরের জন্য চট্টগ্রাম খুবই গুরুত্বপূর্ণ : হাই কমিশনার কৃষকবান্ধব রাজনৈতিক শক্তি গড়ে তুলতে হবে: গণপূর্তমন্ত্রী জাতির পিতার সমাধিতে বিজিএমইএ’র নবনির্বাচিত কমিটির শ্রদ্ধা আগামী দুই মাসের মধ্যে ভাঙ্গা-খুলনা-যশোর পর্যন্ত ট্রেন চালু হবে :রেলপথ মন্ত্রী আগামীকাল থেকে দেশের সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলছে গণতান্ত্রিক বিষয়কে বিএনপি ফাঁদ মনে করে : ওবায়দুল কাদের বিডিইউতে জিএসটি গুচ্ছভুক্ত ‘বি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত পরিবেশ সাংবাদিকতা সুরক্ষায় প্রাতিষ্ঠানিক উদ্যোগ নেয়া হবে : তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী টেনিস খেলাকে জনপ্রিয় করতে কাজ করা হচ্ছে : নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী কাপ্তাই লেকের হারানো ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনতে উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে : মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী
  • প্রকাশিত : ২০২৩-০৯-২০
  • ৯২৯০ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
ভোক্তা পর্যায়ে আলুর সর্বোচ্চ খুচরা মূল্য ৩৭ টাকা নির্ধারণ করে মাইকিং করেছে জেলা প্রশাসন । সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন,বুধবার জেলার ৬৯ ইউনিয়ন ও ২টি  পৌরসভায় একযোগে এই মাইকিং চলে। একই সাথে হিমাগারের স্টক নিয়েও  মনিটরিং করা হচ্ছে। হিমাগার মালিকদের নিয়ে জেলা প্রশাসন বৈঠক করে খুচরা ও পাইকারি পর্যায়ে দামের সমন্বয় করেছে। 
জেলাপ্রশাসন সূত্রে জানাগেছে,মুন্সীগঞ্জে এখনো ২ লাখ ৬ হাজার ৩৫৫মেট্রিক টন আলু মওজুদ রয়েছে। এর মধ্যে প্রায় ৭৭ হাজার মেট্রিক টন বীজ আলু আছে। 
জেলা প্রশাসক আবুজাফর রিপন জানান, তিনদিনের মধ্যে বাজার স্বাভাবিক হয়ে আসবে। হিমাগারগুলোতে বুধবার ৫৬ হাজার বস্তা আলু বাজারজাত করা শুরু হয়েছে। পুরো বিষয়টিই কঠোর নজরদারিতে রাখা হয়েছে।  
এরআগে মঙ্গলবার বিকেলে জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে সংশ্লিষ্টদের নিয়ে এক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মো. আবুজাফর রিপনের সভাপতিত্বে এতে আরও অংশ নেন অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট তৌহিদ এলাহী ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক সার্বিক মো. মাসুদুল আলম। 
এছাড়াও মতবিনিময় সভায় অংশ নেন রিভারভিউ হিমাগারের মালিক ও পঞ্চসার ইউপি চেয়ারম্যান গোলাম মোস্তফাসহ স্থানীয় হিমাগার মালিক ও  আলু ব্যবসায়ী।
এতে আরও উপস্থিত ছিলেন- জেলা ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক মো. আব্দুস সালাম ও কৃষি বিপণন কর্মকর্তা এবিএম মিজানুল হক প্রমুখ।
সরকারের বেঁধে দেওয়া দামে খুচরা ও হিমাগার পর্যায়ে আলু বিক্রি নিশ্চিত করতে বাজার ও হিমাগারগুলোতে একযোগে তদারকি কার্যক্রম পরিচালনা করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। 
মুন্সীগঞ্জের জেলা প্রশাসক আবুজাফর  রিপন আরও জানান, আলু নিয়ে কোনরকম অসঙ্গতি সহ্য করা হবে না। 
মুন্সীগঞ্জ সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আফিফা খান জানান, সকাল থেকেই প্রতিটি ইউনিয়নে মাইকিং করা হয়। এছাড়া মনিটরিং টিম আলুর বাজার ও হিমাগার মনিটরিং করছে। 
ইউনিয়ন পরিষদগুলোতে খোঁজ নিয়ে জানাযায়, মাইকিং চলছে হাট-বাজার এবং গ্রামে। আর জেলার সবকটি সচল হিমাগারেই আলু বাজারজাত নিয়ে চলছে কর্মব্যস্ততা। 
সদর উপজেলার গুহেরকান্দি গ্রামের আরতদার শহীদুল্লাহ ব্যাপারী জানান, তার ৩২শ’ বস্তুা আলু মওজুদ ছিল।  
এখনো হিমাগারে আছে ১৭শ’ বস্তা। তবে ডিসেম্বরের প্রথমেই নতুন আলু আসবে। তখন এই পুরনো আলু নিয়ে চ্যালেঞ্জ হবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat