×
ব্রেকিং নিউজ :
পিরোজপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে বিএনপি প্রার্থী সোহেল মঞ্জুরের মতবিনিময় ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি কমাতে সচেতনতা ও দুর্যোগ প্রস্তুতি প্রয়োজন : সিসিসি’র মতবিনিময় ঝালকাঠিতে গ্রাম আদালত বিষয়ে কর্মশালা সিরাজগঞ্জে সাংবাদিকদের সঙ্গে ডিসির মতবিনিময় বেরোবি’র মাধ্যমে আইটি ট্রেনিং এন্ড ইনকিউবেশন সেন্টার পরিচালনায় চুক্তি স্বাক্ষর আলেম-ওলামাদের মেহনত ব্যর্থ হয়নি : ধর্ম উপদেষ্টা হাসপাতালে নিবিড় পর্যবেক্ষণে, দেশবাসীর কাছে দোয়া চাইলেন খালেদা জিয়া পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে ২২ হাজার ৭০০ প্রবাসীর নিবন্ধন ভূমিকম্পের ঘটনায় আতঙ্কিত নয়, সচেতন হবার পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের- প্রয়োজনীয় সব পদক্ষেপ গ্রহণের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার কৃষিতে ব্যবহৃত কীটনাশক মৎস্য ও প্রাণিসম্পদে হুমকি তৈরি করছে: মৎস্য উপদেষ্টা
  • প্রকাশিত : ২০২৫-০৫-০৬
  • ৩৪৪৫৭৫৯ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
মঙ্গলবার রাজধানীতে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতা দেন পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। ছবি: পিআইডি
উন্নয়নের নামে পরিবেশ ধ্বংসকে প্রশ্রয় দেওয়া উচিত নয়। পরিবেশ অধিদপ্তর শুধু প্রকল্প অনুমোদনের কাজ করছে-এ ধারণা বদলানো প্রয়োজন।

আজ রাজধানীর শেরে বাংলা নগরের বিআইসিসি-তে আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা (আইএলও) আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন উপদেষ্টা প্রধান অতিথির বক্তৃতায় সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান একথা বলেন।

‘বাংলাদেশ জাস্ট ট্রানজিশন একাডেমি: সবুজ অর্থনীতিতে সবার জন্য মর্যাদাপূর্ণ কাজ’ শীর্ষক সেশনে তিনি বলেন, পোড়ানো ইটের বিকল্প নিয়ে উদ্যোগ নেওয়া হলেও, এটি এখনো কাঠামোগত পরিবর্তন অর্জন করেনি। উন্নয়ন যেন পরিবেশের বিরুদ্ধে না যায়, সে বিষয়ে নীতিগত সমন্বয় প্রয়োজন।

রিজওয়ানা হাসান বলেন, উন্নয়নের নামে পরিবেশ ধ্বংসকে প্রশ্রয় দেওয়া উচিত নয়।

উপদেষ্টা আরো বলেন, পরিবেশ অধিদপ্তর শুধু প্রকল্প অনুমোদনের কাজ করছে-এ ধারণা বদলানো প্রয়োজন। উন্নয়ন যেন পরিবেশের বিরুদ্ধে না যায়, সে বিষয়ে নীতিগত সমন্বয় প্রয়োজন।

তিনি বলেন, টেকসই উন্নয়নের সঠিক মানদণ্ড নিশ্চিত না হলে, ন্যায্য রূপান্তর সম্ভব নয়, বরং ‘গ্রীনওয়াশিং’ প্রবণতা বাড়ে। টেকসই পরিবর্তন কেবল জ্বালানি খাতে সীমাবদ্ধ রাখা যাবে না। 

কৃষি, উৎপাদন ও টেক্সটাইলসহ প্রতিটি ক্ষেত্রের জন্য নির্দিষ্ট নির্দেশনা থাকা দরকার বলেও তিনি উল্লেখ করেন।

তিনি বলেন, ভবনগুলোতে শুধু ‘সবুজ সনদ’ যথেষ্ট নয়, বরং দেখতে হবে-ওই ভবনগুলো নারী-বান্ধব কি না, শ্রমিকদের বিশ্রাম নিশ্চিত করা হচ্ছে কি না, পানির পুনঃব্যবহার ও টেকসই জ্বালানি ব্যবহৃত হচ্ছে কি না।

তিনি আশা প্রকাশ করেন, সরকার, আন্তর্জাতিক সংস্থা, বেসরকারি খাত ও এনজিও একযোগে কাজ করলে টেকসই পদ্ধতিগুলো নীতিমালায় প্রতিফলিত হবে ও প্রাতিষ্ঠানিক রূপ পাবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat