×
ব্রেকিং নিউজ :
ভাষা সংগ্রামী ও বীর মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে আবুল মাল আবদুল মুহিত বাংলাদেশের ইতিহাসের উজ্জ্বলতম অংশ : প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশের সাথে দ্বি-পাক্ষিক বাণিজ্য বাড়াতে চায় তুরস্ক ঝালকাঠিতে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ২৬৫ জন নারীকে ল্যাপটপ প্রদান গোপালগঞ্জে আন্তর্জাতিক রেড ক্রস ও রেড ক্রিসেন্ট দিবস উদযাপন মধ্যপ্রাচ্যের সংঘাতময় পরিস্থিতি দেশের অর্থনীতিতে প্রভাব ফেলতে পারে : প্রধানমন্ত্রী বিএনপির নির্বাচন বর্জনের রাজনীতি আত্মহননমূলক : পররাষ্ট্রমন্ত্রী বাঙ্গালির আত্মপরিচয় বিকাশের মূলেই রয়েছে রবীন্দ্রনাথ ও বঙ্গবন্ধুর নিবিড় সম্পর্ক : স্পিকার রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে যুক্তরাজ্যের সহায়তা চেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী স্মার্ট বাংলাদেশের ভিত্তি মানসম্মত প্রাথমিক শিক্ষা : রুমানা আলী এমপি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জীবনাদর্শ শোষণ-বঞ্চনামুক্ত ও অসাম্প্রদায়িক সমাজ বিনির্মাণে অনুপ্রেরণা যোগায় : ভূমিমন্ত্রী
  • প্রকাশিত : ২০১৮-০৫-০৬
  • ৭৫৭ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিনিধি:-  প্রতিবছর এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফলাফলে মাদ্রাসা বোর্ডের শিক্ষার্থীরা ভালো ফল করলেও গত দুই বছর থেকে দাখিল পরীক্ষার ফলাফলে বিপর্যয় দেখা দিয়েছে। গতবারের মতো এবারও মাদ্রাসা বোর্ডে শিক্ষার্থীদের পাসের হার কমেছে। এবার ৭০.৮৯ শতাংশ শিক্ষার্থী মাদ্রাসা বোর্ডে পাস করেছে, যা গত সাত সাত বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন। ২০১৭ সালের এই বোর্ড ৭৬ দশমিক ২০ শতাংশ শিক্ষার্থী পাস করেছিল। রবিবার সকালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতে ১০টি বোর্ডের ফলাফলের অনুলিপি তুলে দেয়ার সময় শিক্ষামন্ত্রী সাংবাদিকদের সামনে এসব তথ্য তুলে ধরেন। শিক্ষামন্ত্রী বলেন, এবার মাদ্রাসা বোর্ডে দুই লাখ ৮৬ হাজার ২০৬ শিক্ষার্থী অংশ নেয়। এর মধ্যে পাসের হার ৭০ দশমিক ৮৯ শতাংশ। তবে পাসের হার কমলেও এবার এই বোর্ড জিপিএ-ফাইভপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীর সংখ্যা বেড়েছে। এবার মাদ্রাসা বোর্ডে তিন হাজার ৩৭১ জন শিক্ষার্থী জিপিএ-ফাইভ পেয়েছে, গত বছর যা ছিল দুই হাজার ৬১০ জন। গত ছয় বছরের মাদ্রাসা বোর্ডের ফলাফল বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, গত ছয় বছরের মধ্যে এবারই পাসের হার সবচেয়ে বেশি কমেছে। অন্যান্য বছরগুলোর তুলনায় গত বছরেও পাসের হার কমেছিল। এবার এই বোর্ডে পাসের হার ৭০.৮৯ শতাংশ। গতবছর এই হার ছিল ৭৬ দশমিক ২০ শতাংশ। এছাড়া ২০১৬ সালে এই হার ছিল ৮৮ দশমিক ২২ শতাংশ। ২০১৫ সালের ছিল ৯০ দশমিক ২ শতাংশ, ২০১৪ সালে ছিল ৮৯ দশমিক ২৫ শতাংশ, ২০১৩ সালে ছিল ৮৯ দশমিক ১৩ এবং ২০১২ সালে এই হার ছিল ৮৮ দশমিক ৪৭ শতাংশ।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat