×
ব্রেকিং নিউজ :
নতুন প্রজন্মকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় গড়ে তুলতে হবে : মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী সংবাদ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণের পূর্ণ বিবরণ অর্থ আত্মসাতের মামলায় ড. ইউনূসসহ ১৪ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন ২ জুন ব্যবসা-বাণিজ্য সহজীকরণে লজিস্টিক্স নীতি জাতীয় দলিল হয়ে থাকবে : শিল্পমন্ত্রী উচ্চশিক্ষা খাত এগিয়ে নিতে ডিজিটাইজেশন গুরুত্বপূর্ণ : ইউজিসি চেয়ারম্যান উদ্বৃত্ত উৎপাদন সত্ত্বেও সংরক্ষণাগারের অভাবে পেঁয়াজ আমদানি করতে হয় : কৃষিমন্ত্রী ভূমধ্যসাগরের তিউনিসিয়া উপকূলে মৃত ৮ বাংলাদেশির মরদেহ দেশে পৌঁছেছে মেহনতি মানুষের ভাগ্যোন্নয়নই আওয়ামী লীগের মূল লক্ষ্য: ওবায়দুল কাদের জাতির পিতার সমাধিতে আপিল বিভাগের নবনিযুক্ত বিচারপতির শ্রদ্ধা আগামীতে পলিশ বিহীন চাল বাজারজাত করতে মিলারদের উদ্বুদ্ধ করা হচ্ছে : খাদ্যমন্ত্রী
  • প্রকাশিত : ২০২১-০৬-২৩
  • ৫৬২ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক

দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) বরখাস্তকৃত পরিচালক এনামুল বাছিরের জামিন আবেদন বিষয়ে কাল বৃহস্পতিবার শুনানি হতে পারে। 
বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি এস এম মজিবুর রহমান সমন্বয়ে গঠিত একটি হাইকোর্ট ডিভিশন বেঞ্চে এই শুনানি হবে।
ডেপুটি এটর্নি জেনারেল একেএম আমিন উদ্দিন মানিক আজ বাসসকে জানান, ঘুষ কেলেঙ্কারির মামলায় দুদকের সাময়িক বরখাস্ত হওয়া পরিচালক খন্দকার এনামুল বাছির হাইকোর্টে জামিন চেয়ে এই আবেদন করেছেন। কাল শুনানি হতে পারে। 
গত ২৯ এপ্রিল ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪ এর বিচারক শেখ নাজমুল আলম তার জামিন আবেদন খারিজ করেন। এই খারিজ আদেশের পর ১৬ জুন হাইকোর্টে জামিন চেয়ে আবেদন করেন খন্দকার এনামুল বাছির।
২০১৯ সালের ২২ জুলাই দুদকের পরিচালক শেখ মো. ফানাফিল্লাহর নেতৃত্বে দুদকের একটি টিম মিরপুরের দারুস সালাম এলাকা থেকে এনামুল বাছিরকে গ্রেফতার করে। পরের দিন ২৩ জুলাই জামিনের আবেদন নামঞ্জুর করে ঢাকার সিনিয়র স্পেশাল জজ কে এম ইমরুল কায়েস তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
অবৈধভাবে সম্পদ অর্জন, কমিশনের তথ্য পাচার ও শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে দুদক পরিচালক খন্দকার এনামুল বাছিরকে এর আগে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করে সংস্থাটি।
২০১৯ সালের ১৬ জুলাই ৪০ লাখ টাকার ঘুষ কেলেঙ্কারির অভিযোগে পুলিশের বরখাস্তকৃত উপ-মহাপরিদর্শক (ডিআইজি) মিজানুর রহমান ও  দুদক পরিচালক এনামুল বাছিরের বিরুদ্ধে মামলা করে দুদক। দুদকের ঢাকা সমন্বিত জেলা কার্যালয়-১ এ দুদকের পরিচালক ও অনুসন্ধান দলের নেতা শেখ মো. ফানাফিল্লাহ বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন।
খন্দকার এনামুল বাছির ১৯৯১ সালে অ্যান্টি করাপশন অফিসার (এসিও) হিসেবে তৎকালীন দুর্নীতি দমন ব্যুরোতে যোগ দেন। দুর্নীতি দমন কমিশন গঠিত হওয়ার পর তিনি সহকারী পরিচালক, উপ-পরিচালক ও পরিচালক হিসেবে পদোন্নতি পান।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat