×
ব্রেকিং নিউজ :
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে শহিদ ও আহতদের আমরা যেন ভুলে না যাই : নাহিদ ইসলাম উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের বাবার বিরুদ্ধে মিথ্যাচারের প্রতিবাদে মানববন্ধন রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান সংস্কারের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে : জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার হবিগঞ্জে মা-মেয়ে হত্যা মামলায় ৩ জনের মৃত্যুদণ্ড ওএমএস-এর আওতায় ৪৫ পয়েন্টে ভর্তুকি মূল্যে কৃষিপণ্য বিক্রি হচ্ছে ‘অপশক্তির দোসরদের গুরুত্বপূর্ণ পদে রেখে লক্ষ্যে পৌঁছানো সহজ নয়’ আমিরাতের শীর্ষ কোম্পানিসমূহ বাংলাদেশে বিনিয়োগে আগ্রহী : রাষ্ট্রদূত ভারত ঐতিহ্যগত ওষুধের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের সাথে জ্ঞান বিনিময়ে আগ্রহী নদী বাঁচাতে আবরার ফাহাদের দৃষ্টিভঙ্গি আমাদের পথ নির্দেশ করবে : নাহিদ ইসলাম উল্লাপাড়ায় ইয়াবাসহ আটক ১
  • প্রকাশিত : ২০২১-১০-৩১
  • ৬৮০ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
ফাইল ছবি

বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াসহ ১০ আসামির বিরুদ্ধে বড়পুকুরিয়া কয়লাখনি দুর্নীতি মামলায় অভিযোগ গঠনের শুনানির জন্য আগামী ১ ডিসেম্বর দিন ধার্য করেছেন আদালত। 
রোববার (৩১ অক্টোবর) মামলাটির অভিযোগ গঠন শুনানির দিন ধার্য ছিল। কিন্তু খালেদা জিয়া শারীরিকভাবে সুস্থ না থাকায় আদালতে হাজির হতে পারেননি। এজন্য আসামির পক্ষে তার আইনজীবী সময় আবেদন করেন। কেরানীগঞ্জ কারাগারে নবনির্মিত ২নম্বর ভবনে স্থাপিত অস্থায়ী ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-২ এর বিচারক এ এইচ এম রুহুল ইমরান সময়ের আবেদন মঞ্জুর করে অভিযোগ গঠন শুনানির নতুন এ দিন ধার্য করেন।
এ মামলায় আসামি ছিলেন ১৩ জন। জামায়াতে ইসলামীর  নেতা নিজামী ও মুজাহিদের ফাঁসি কার্যকর হওয়ায় এবং সম্প্রতি আরেক আসামি ব্যারিস্টার আমিনুল হক মারা যাওয়ায় বর্তমানে আসামি ১০ জন। তারা হলেন খালেদা জিয়া, সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী আলতাফ  হোসেন  চৌধুরী, সাবেক স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী ড. খন্দকার  মোশারফ  হোসেন, সাবেক কৃষিমন্ত্রী এমকে আনোয়ার, সাবেক তথ্যমন্ত্রী এম শামসুল ইসলাম,  মো. সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী, হোসাফ গ্রুপের চেয়ারম্যান মোয়াজ্জেম  হোসেন, সাবেক জ্বালানি ও খনিজসম্পদ সচিব নজরুল ইসলাম,  পেট্রোবাংলার সাবেক পরিচালক মুঈনুল আহসান, সাবেক জ্বালানি ও খনিজসম্পদ প্রতিমন্ত্রী এ  কে এম  মোশারফ  হোসেন। 
২০০৮ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি খালেদা জিয়া ও তার মন্ত্রিসভার সদস্যসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে বড়পুকুরিয়া কয়লাখনি দুর্নীতি মামলা দায়ের করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। শাহবাগ থানায় মামলাটি করেন দুদকের তৎকালীন সহকারী পরিচালক মো. সামছুল আলম। একই বছরের ৫ অক্টোবর ১৬ আসামির বিরুদ্ধে দুদকের উপ-পরিচালক  মো. আবুল কাসেম ফকির অভিযোগপত্র দাখিল করেন।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, কয়লা উত্তোলনে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ দরদাতা সিএমসির সঙ্গে বড়পুকুরিয়া কয়লাখনির উৎপাদন, ব্যবস্থাপনা ও রক্ষণাবেক্ষণ চুক্তি করায় সরকারের প্রায় ১৫৮ কোটি ৭১ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে। বড়পুকুরিয়া কয়লাখনির অনুমোদন দিয়ে রাষ্ট্রের আর্থিক ক্ষতি করা হয়। 

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat