×
ব্রেকিং নিউজ :
ভৌগোলিক কারণে সিঙ্গাপুরের জন্য চট্টগ্রাম খুবই গুরুত্বপূর্ণ : হাই কমিশনার কৃষকবান্ধব রাজনৈতিক শক্তি গড়ে তুলতে হবে: গণপূর্তমন্ত্রী জাতির পিতার সমাধিতে বিজিএমইএ’র নবনির্বাচিত কমিটির শ্রদ্ধা আগামী দুই মাসের মধ্যে ভাঙ্গা-খুলনা-যশোর পর্যন্ত ট্রেন চালু হবে :রেলপথ মন্ত্রী আগামীকাল থেকে দেশের সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলছে গণতান্ত্রিক বিষয়কে বিএনপি ফাঁদ মনে করে : ওবায়দুল কাদের বিডিইউতে জিএসটি গুচ্ছভুক্ত ‘বি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত পরিবেশ সাংবাদিকতা সুরক্ষায় প্রাতিষ্ঠানিক উদ্যোগ নেয়া হবে : তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী টেনিস খেলাকে জনপ্রিয় করতে কাজ করা হচ্ছে : নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী কাপ্তাই লেকের হারানো ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনতে উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে : মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী
  • প্রকাশিত : ২০২৩-১০-১০
  • ৭০৬৬ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো: শারফুদ্দিন আহমেদ বলেছেন, মানসিক স্বাস্থ্য খারাপ মানেই পাগল নয়। আমাদের পাঁচটি মৌলিক অধিকার সঙ্গে মানসিক স্বাস্থ্যও অন্যতম। সুতরাং  প্রত্যেক মানুষের শরীর ও মনের সুস্থতা জরুরি। 
বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস উপলক্ষে আয়োজিত এক শোভাযাত্রা পূর্বক সংক্ষিপ্ত সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় বিএসএমএম উপাচার্য এ কথা জানান।
আজ বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোরোগবিদ্যা বিভাগের উদ্যোগে শেখ রাসেল ফোয়ারার সামনে থেকে বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস উপলক্ষে ‘মানসিক স্বাস্থ্য সার্বজনীন অধিকার’ এই প্রতিপাদ্য নিয়ে এক শোভাযাত্রা বের হয়।
উপাচার্য বলেন, বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবসের মূল উদ্দেশ্য জনগণকে সচেতন করা। মনে রাখতে হবে, নো হেলথ ইউথ আউট মেন্টাল হেলথ। 
সাধারণ মানুষের উদ্দেশ্য বিএসএমএম উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো: শারফুদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘মানুষের শরীরের যেমন রেস্ট দরকার আছে, তেমন মানুষের হৃদয়-মনেরও রেস্ট দরকার আছে। হৃদয়ে সুখ না থাকলে ও মন খারাপ থাকলে শরীরও খারাপ থাকে। শরীর খারাপ  থাকলে মানুষ কাজ করতে পারবে না। এতে দেশের অর্থনৈতিক ক্ষতি হবে। তাই দেশের অর্থনৈতিক ক্ষতি রোধ করতে শরীর ও মনের সুস্থতা জরুরি।’
শোভাযাত্রাটি বিশ্ববিদ্যালয়ে বিব্লকের সামনে শেখ রাসেল ফোয়ারা থেকে শুরু হয়ে এ ব্লক, টিএসসি, বেসিক ভবন  প্রদক্ষিণ করে ডি ব্লকে গিয়ে শেষ হয়। 
বিএসএমইউ সূত্র জানায়, মানসিক সমস্যার মূল কারণ দারিদ্র্য, অসমতা, সহিংসতা, বৈষম্য। এসব সমস্যাকে ভয় না পেয়ে বরং মোকাবিলা করতে হবে। মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নয়নের জন্য নির্দিষ্ট কিছু সময় ব্যায়াম করতে হবে। তবেই মানসিক চাপ থেকে মুক্তি মিলবে। বর্তমান প্রেক্ষাপটে মানসিক স্বাস্থ্য বিশেষ নয়, বরং মৌলিক মানবাধিকার। তাই চিকিৎসকরা মনে করছেন, সবারই এই সর্বজনীন স্বাস্থ্যসেবার আওতায় এসে নিজের মানসিক স্বাস্থ্যের যতœ নিতে হবে। ১৯৯২ সালে প্রথমবার এ দিনটি পালন করা শুরু হয়। সেই থেকে প্রতিবছর ১০ অক্টোবর দিনটিকে মানসিক স্বাস্থ্য দিবস হিসেবে পালন করা হয়। শুরুতে দিবসটির কোনো নির্দিষ্ট প্রতিপাদ্য ছিল না। এর প্রাথমিক উদ্দেশ্য ছিল মানসিক স্বাস্থ্যের পক্ষে কথা বলা এবং জনসাধারণকে প্রাসঙ্গিক বিষয়ে শিক্ষিত করা।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat