×
ব্রেকিং নিউজ :
জুন নাগাদ উন্নয়ন সহযোগীদের থেকে ৬ শ’ কোটি ডলার প্রত্যাশা : সালেহউদ্দিন বিজেপি বাংলাদেশে অস্থিরতা সৃষ্টির অপচেষ্টা চালাচ্ছে : রুহুল কবির রিজভী পাচারকৃত অর্থ ফিরিয়ে আনতে সহায়তা দেবে ইইউ ইউজিসি চেয়ারম্যানের সঙ্গে জিআইজেড প্রতিনিধি দলের সাক্ষাৎ সাবেক মন্ত্রী তাজুলের বিরুদ্ধে ভুমি জবরদখলের অভিযোগ মেহেরপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে শহীদদের জন্য স্মরণসভা ফুটবলারদের ভোটে বর্ষসেরা একাদশের সংক্ষিপ্ত তালিকায় রোনাল্ডো, মেসি 'এক বিজয় করেছো, আরেক বিজয় আসবে’, শিক্ষার্থীদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে প্রধান উপদেষ্টা জাতীয় ঐক্য নিয়ে সংলাপে বসছেন প্রধান উপদেষ্টা জাতীয় চিন্তার ক্ষেত্রে ভেঙে পড়া সেতুগুলো মেরামত করতে হবে: সংস্কৃতি উপদেষ্টা
  • প্রকাশিত : ২০২৪-০৬-১১
  • ৪৩৩৪৫৭০২ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
নাইকো দুর্নীতি মামলায় বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াসহ আটজনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য গ্রহণ অব্যাহত রয়েছে।
মঙ্গলবার কেরানীগঞ্জে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে অবস্থিত ঢাকা-৯ (অস্থায়ী) বিশেষ জজ আদালতের বিচারক শেখ হাফিজুর রহমানের আদালতে তৃতীয় দিনের মতো আজ বাপেক্সের সাবেক এম.ডি   মো. আ. বাকী সাক্ষ্য দিয়েছেন। 
এদিন তার সাক্ষ্য শেষ না হওয়ায় অবশিষ্ট সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য আগামী ২৩ জুলাই দিন ধার্য করেছেন আদালত। এর আগে গত ৪ মার্চ আব্দুল বাকী আংশিক জবানবন্দি দেন। এরপর ১৪  মে দ্বিতীয় দিনের মতে তিনি  আদালতে সাক্ষ্য দেন। সেদিন তার সাক্ষ্য শেষ না হওয়ায় বাকি সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য এদিন ধার্য করেন আদালত। 
আজ খালেদা জিয়ার পক্ষে তার আইনজীবীরা হাজিরা দেন। খালেদা জিয়ার আইনজীবী জিয়া উদ্দিন জিয়া ও  হান্নান ভূঁইয়া বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। 
২০০৭ সালের ৯ ডিসেম্বর দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) তৎকালীন সহকারী পরিচালক মুহাম্মদ মাহবুবুল আলম  তেজগাঁও থানায় খালেদা জিয়াসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে এ মামলা করেন। কানাডিয়ান প্রতিষ্ঠান নাইকোর সঙ্গে অস্বচ্ছ চুক্তির মাধ্যমে রাষ্ট্রের আর্থিক ক্ষতিসাধন ও দুর্নীতির অভিযোগে এ মামলা করা হয়।
এরপর ২০১৮ সালের ৫ মে খালেদা জিয়াসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়। এতে তাদের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রের প্রায় ১৩ হাজার ৭৭৭ কোটি টাকা আর্থিক ক্ষতিসাধনের অভিযোগ আনা হয়। ২০২৩ সালে ১৯ মার্চ  কেরানীগঞ্জে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে অবস্থিত ঢাকা-৯ (অস্থায়ী) বিশেষ জজ আদালতের বিচারক শেখ হাফিজুর রহমান আসামিদের বিরুদ্ধে এ অভিযোগ গঠন করেন।
মামলার অন্য আসামিরা হলেন, তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীর মুখ্যসচিব কামাল উদ্দিন সিদ্দিকী, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সচিব খন্দকার শহীদুল ইসলাম, সাবেক সিনিয়র সহকারী সচিব সি এম ইউছুফ হোসাইন, বাপেক্সের সাবেক মহাব্যবস্থাপক মীর ময়নুল হক, ব্যবসায়ী গিয়াস উদ্দিন আল মামুন, ইন্টারন্যাশনাল ট্রাভেল করপোরেশনের চেয়ারম্যান সেলিম ভূঁইয়া ও নাইকোর দক্ষিণ এশিয়া বিষয়ক ভাইস প্রেসিডেন্ট কাশেম শরীফ।
অন্যদিকে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, সাবেক জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী এ  কে এম  মোশাররফ হোসেন ও বাপেক্সের সাবেক সচিব  মো. শফিউর রহমান মারা যাওয়ায় মামলা থেকে তাদের অব্যাহতি দেওয়া হয়।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat