×
ব্রেকিং নিউজ :
একনেকে ১৩ হাজার ৫২৫ কোটি টাকা ব্যয়ে বে টার্মিনাল নির্মাণ প্রকল্প অনুমোদন সাতক্ষীরায় বিজিবি’র উদ্যোগে বিনামূল্যে চিকিৎসাসেবা প্রদান চাঁদপুরে বিএসটিআই-এর অনুমোদনহীন আইসক্রিম ও দধি প্রস্তুতের দায়ে জরিমানা স্মারক স্বর্ণমুদ্রার দাম পুনর্নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক প্রধান উপদেষ্টার কাছে প্রতিবেদন জমা স্থানীয় সরকার সংস্কার কমিশনের রাজনৈতিক দল নিবন্ধন আবেদনের সময় ২২ জুন পর্যন্ত বাড়িয়েছে ইসি জাতিসংঘকে শান্তিরক্ষী মিশনে বাংলাদেশি নারীদের সংখ্যা বাড়ানোর আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার চীন-বাংলাদেশ বন্ধুত্ব নতুন পর্যায়ে প্রবেশ করেছে: ইয়াও ওয়েন জলবায়ু অভিঘাত মোকাবিলায় টেকসই কর্মসূচি বাড়ানো হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা প্রতিমন্ত্রীর পদমর্যাদায় বিশেষ সহকারী হলেন সুফিউর রহমান
  • প্রকাশিত : ২০২৪-০৬-১১
  • ২৩২৪৩৫২৮ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
নারীর জীবনমান উন্নয়নে সরকারের সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে বলে জানিয়েছেন মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী সিমিন হোসেন রিমি।
আজ বাংলাদেশ শিশু একাডেমী মিলনায়তনে মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় এবং বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচি এর যৌথ উদ্যোগে আইসিভিজিডি প্রকল্পের টাকার চেক বিতরণ অনুষ্ঠান উদ্বোধনকালে তিনি এ কথা বলেন।
প্রকল্পের এক লাখ উপকারভোগীর মধ্যে উপযুক্ত ৯৬ হাজার ৯২৮ জন নারী উপকারভোগীদের কে জিটুপি (গভর্নমেন্ট টু পার্সন) পদ্ধতির মাধ্যমে তাদের আয় বর্ধক কার্যক্রম/ব্যবসা পরিচালনার জন্য প্রত্যেককে এককালীন ২০ হাজার টাকা করে মোট ১৯৩ কোটি ৮৫ লাখ টাকার চেক বিতরণ অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করা হয়।
এ সময় প্রতিমন্ত্রী বলেন, আজকের অনুষ্ঠানটি বাংলাদেশে নারীর ক্ষমতায়নের জন্য আমাদের চলমান প্রচেষ্টার একটি গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্ত। এই বিনিয়োগ অনুদান প্রদানের মাধ্যমে আমরা কেবল নারীদের স্বতন্ত্রভাবে সমর্থন করছি না, বরং নারীদের মধ্যে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ও সামাজিক উন্নয়নকে উৎসাহিত করছি। তিনি বলেন, নারীদের উন্নয়নে ও দেশের অগ্রগতিতে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখার ক্ষেত্রে বর্তমান সরকার এমন সুযোগ তৈরি করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
উল্লেখ্য, অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে নারীর অবদান জোরদার করার লক্ষ্যে বাংলাদেশ জাতীয় সামাজিক নিরাপত্তা কৌশল ২০১৫ এর আওতায় মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় 'ভালনারেবল উইমেন বেনিফিট' কর্মসূচি প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন করেছে। চলমান আইসিভিজিডি প্রকল্পের দ্বিতীয় পর্যায়ে ৬৪টি জেলার প্রতিটি জেলা থেকে একটি করে উপজেলা নিয়ে ৬৪টি উপজেলায় এক লাখ নারীকে উপকারভোগী হিসেবে নির্বাচন করা হয়েছে।
তিনি আরো বলেন, উপকারভোগীদের অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী করার লক্ষ্যে নগদ অর্থ অনুদান, প্রতি মাসে ৩০ কেজি চাল বিতরণ, পাঁচটি নির্ধারিত বিষয়ে প্রশিক্ষণ এবং একটি বিশেষ মডিউলের অধীনে উপকারভোগীর নিজের পছন্দ ও সুবিধাজনক একটি বিষয়ে উন্নত মানের প্রশিক্ষণ প্রদান ও ব্যবসা পরিকল্পনা তৈরিতে প্রয়োজনীয় সহযোগিতা প্রদান করা হচ্ছে।
অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে বাংলাদেশে বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচির কান্ট্রি ডিরেক্টর ডমেনিকো স্কালপেল্লি, মহিলা শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব নাজমা মোবারক, মহিলা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক কেয়া খান সহ মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat