×
ব্রেকিং নিউজ :
সাফ শিরোপা জয়ী বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠ্যক্রমে ‘জুলাই অভ্যুত্থান ২০২৪’ অন্তর্ভুক্ত করা হবে বিএনপি’র লিয়াজোঁ কমিটি ও গণঅধিকার পরিষদের মতবিনিময় ছাত্রদল ইতিবাচক রাজনীতিতে বিশ্বাসী : নাসির উদ্দিন নাসির রাঙ্গামাটিতে পর্যটক ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করেছে প্রশাসন প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জাতিসংঘ মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ শহিদ সাংবাদিকদের পরিবার ও আহতদের পাশে থাকবে বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্ট : নাহিদ ইসলাম যত দ্রুত সম্ভব গ্রহণযোগ্য একটি নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন : মির্জা ফখরুল দোষী সাব্যস্ত হওয়ার পর হাসিনার প্রত্যর্পণ প্রক্রিয়া শুরু হবে : প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং সংস্কার হতে হবে টেকসই, যেন আপত্তিকর চর্চার পুনরাবৃত্তি না হয় : ফলকার
  • প্রকাশিত : ২০১৭-০৫-০৮
  • ৬৩৬ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
বিশ্বাসহীনতায় ভুগছেন পুনের পুরুষরা
আন্তর্জাতিক ডেস্ক:- রক্ষণশীল বৈবাহিক নিয়মনীতি থেকে অনেক দূরে সরে এসে পুনের পুরুষরা প্রবেশ করেছে এক তরল সম্পর্কে। সংবেদনশীল ও উদারপন্থী পুনের পুরুষরা একধরনের বিশ্বাসহীনতায় ভুগছেন। তাঁরা পিতৃত্ব পরীক্ষার জন্য ব্যতিব্যস্ত হয়ে পড়ছেন। অনধ রোডের পুনে রিজিওনাল ফরেনসিক সায়েন্স ল্যাবরেটরির (পিআরএফএসএল) পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ২০১৪ সালে মাত্র ৩৭ জন পিতৃত্ব পরীক্ষার জন্য এসেছিলেন। মাত্র কয়েক বছরের মধ্যেই এ সংখ্যা প্রায় দশ গুণ বেড়ে যায়। ২০১৬ সালে পিতৃত্ব পরীক্ষা করিয়েছেন ৩২১ জন। স্টেট ফরেনসিক ল্যাবরেটরির পরিচালক কৃষ্ণকান্ত কুলকার্নি সংবাদমাধ্যম পুনে মিররকে বলেন, ‘পুনে ল্যাবরেটরি ডিএনএ পরীক্ষার সুবিধা দেওয়া শুরু করেছে ২০১৪ সাল থেকে। সে সময় থেকে অনেক দম্পতি এখানে ভিড় করছেন পিতৃত্ব পরীক্ষার জন্য। প্রথমদিকে এ ধরনের পরীক্ষা করাতে মুম্বাই যেতে হতো। তাই এ ধরনের ঘটনা পুনেতে কী পরিমাণ ঘটে তা আমাদের অনুমানের বাইরে ছিল।’ ২০১৪ সালে ৩৭ জন এ প্রতিষ্ঠানটিতে পিতৃত্ব পরীক্ষার জন্য আসেন। ২০১৫-তে এ সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ায় ১৯৭, ২০১৬-তে ৩২১ জন পিতৃত্ব পরীক্ষা করাতে আসেন। কর্তৃপক্ষের ভাষ্য অনুযায়ী, পিতৃত্ব পরীক্ষার জন্য দম্পতিরা হাজার হাজার টাকা খরচ করেন। মূলত উচ্চ মধ্যবিত্ত পরিবারের মানুষরাই বেশি আসেন।কৃষ্ণকান্ত কুলকার্নি বলেন, ‘ধরুন, সন্তানের ডিএনএ মায়ের সঙ্গে মিলছে কিন্তু স্বামীর সন্দেহ হচ্ছে তিনি জৈবিকভাবে ওই সন্তানের পিতা তো? আর এটা নিশ্চিত হওয়ার জন্যই তাঁরা এ পরীক্ষা করাতে আসেন। এ তো গেল একদিকের কথা, অনেকে আবার উত্তরাধিকার নির্ণয়ের জন্যও পিতৃত্ব পরীক্ষা করাতে আসেন।’ ‘অদ্ভুত ব্যাপার হলো, এর অধিকাংশ মামলাই আদালত অবধি গড়ায় না। শুধু স্বামীরা নিজেরা নিশ্চিত হওয়ার জন্যই অধিকাংশ সময় এ কাজটি করে থাকেন,’ বলেন কৃষ্ণকান্ত কুলকার্নি।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat