ধর্ষণ সম্পর্কে ইসলামে সুনির্দিষ্ট কোনো সংজ্ঞা নির্ণয় করা হয়নি। তবে বিবাহ ছাড়া যে কোনো যৌন সম্পর্কই ইসলামে মারাত্মক অপরাধ। এবার ধর্ষনের অপরাধ ঠেকাতে ভারত সরকার মৃত্যুদণ্ডের বিধান বাস্তবায়ন করতে যাচ্ছে!
যদিও ইসলামে বিবাহ বহির্ভূত যৌন অপরাধ তথা ব্যভিচারের শাস্তি একটু ভিন্ন। ব্যভিচারী যদি বিবাহিত হয় তবে তাকে পাথর মেরে মৃত্যুদণ্ড দেয়া। আর যদি ব্যভিচারী অবিবাহিত হয়ে তবে একশত দোররা বা বেত্রাঘাত করা। এতে ব্যভিচারী বাঁচতেও পারে আবার মৃত্যুবরণও করতে পারে। এ বিধান নারী-পুরুষ উভয় ব্যভিচারীর জন্য নির্ধারিত।
বিভিন্ন তথ্যে জানা গেছে, ভারত সরকার ১২ বছরের নিচের কোনো শিশুকে ধর্ষণ করা হলে শাস্তি স্বরুপ ধর্ষককে মৃত্যুদণ্ডের বিধান চালু করতে যাচ্ছে। তা যদি বাস্তবায়ন হয় তবে নিঃসন্দেহে ভারতে তা অনেক বেশি কমে আসবে।
সমাজের শান্তি ও নিরাপত্তার লক্ষ্যে আজ থেকে ১৪০০ বছর আগে আল্লাহ তাআলা কুরআনুল কারিমে ধর্ষণের শাস্তি প্রনয়ন করেছেন। আর তা বাস্তবায়নের পথে অগ্রসর হচ্ছে ভারত।
ভারতে ধর্ষন অপরাধের জন্য শাস্তিস্বরূপ মৃত্যুদণ্ড নিশ্চিত হলে তা সমাজে নিঃসন্দেহে শান্তি ও নিরাপত্তা আসবে। ধর্ষণের অপরাধও কমে আসবে।